লেখক-হুমায়ুন আহমেদ
ধরন-উপন্যাস
পৃষ্ঠা-৮৮
মূল্য-১২০
অন্যপ্রকাশ প্রকাশনা
......
হিমু রিমান্ডে, এর মানে কি..! হিমু কে কি রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে..? কিন্তু কেন..? পাঠকের মতে কি হিমু কখনো এমন কিছু করতে পারে, যাতে সে রিমান্ডে যাবে..? আমি ভয় পাচ্ছি! রিমান্ডে গেলে তো মানুষ কে কতো শাস্তি দেওয়া হয়!
রিমান্ড এমন একটি অবস্থা যেখানে বিশেষ কোন আসামীকে শেষ পর্যায়ে তার অপরাধ স্বীকার করারর জন্য নেওয়া হয়।হিমু কে কি সেই রকম কিছু করা হবে..!
বুঝতে পারছি না। পৃষ্ঠার চিত্রে দেখা যাচ্ছে।
হিমুকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।তার অন্যায় টা কি তা পরিষ্কার নয় এখনো আমার কাছে। হিমুর প্রশ্ন কর্তা বেশ অমায়িক লোক। দেখতে বেশ প্রাইভেট কলেজের বাংলা স্যার টাইপের। তবে তার কাপড় চোপর বেশ দামি। সে প্রশ্ন করছে -
-নাম কী
-হিমু
-ভালো নাম
-হিমালয়
এইটাইপ কিছু।হিমুর রিমান্ড সম্পর্কে ধারনা ছিল আসামীকে যে ঘরে রাখা হয় তা চোরকুঠুরি টাইপের ঘর হয়, সে ঘরে দরজা জানালা কিছু থাকে না। কিন্তু হিমুর অবস্থা তার থেকে অনেক ভালো। হিমুর প্রশ্নকর্তার নাম কবীর। যখন হিমু বুঝল তার প্রশ্নকর্তার নাম কবীর, তখন হিমুও তাকে কবীর ভাই বলে ডাক দিয়ে এক কাপ চা খেতে চাইলো ।কবীর সাহেব অবাক হলেও হিমুকে চা খাওয়াতে রাজি হয়।কিন্তু তাকে সব ঠিকঠাক উত্তর দিতে হবে। হিমু কতদূর উত্তর দিছিলো তা পাঠক বইয়ে খুজবেন।
হিমুর ফুফা হিমু কে একটা চিঠি লিখেছে। যদিও চিঠি লেখার মতো সে তত গুরুত্বপূর্ণ না। কিন্তু এটা খুব প্রয়োজনীয় চিঠি। শুধু চিঠি না ওতে হুমকি পর্যন্ত দেওয়া আছে।
এর পরের গল্প আরো অসাধারণ! কেন না হিমু এখন বিদ্যাসাগর এর মতো স্ট্রিট ল্যাম্পের আলোয় পড়াশোনা করছে। কিন্তু এটা একটু ভিন্নতর। তা হলো সে একজন কে নিয়ে গবেষনা করছে। সে খুব বিখ্যাত ব্যক্তি।
এর কিছু পরেই হিমু কে আবার তার ফুফার বাসায় দেখা যাবে।ফুফা তাকে আদর করে কয়েক দিন থাকতে বলবেন। হিমু একটা সানগ্লাস পড়েছে। তার না , এটা বাদলের। রঙিন পৃথিবী দেখতে তার বেশ ভালই লাগছে।একটা লেজকাটা কুকুর হঠাৎ তার পিছু নেয়। সে এই কুকুরের নাম দেয় টাইগার।
এরকম হাজারো উদ্ভট কাজের কাজী হলেন আমাদের হিমালয় ওরফে হিমু। তবে সে যাই করে না কেন পাঠক হিসেবে আমারা সবি গোগ্রাসে গিলি। সব কিছুই ভালো লাগে। তার গল্প গুলোর আকর্ষন যেনো কমেই না।
হিমু কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় চরিত্র। তার পোশাক, আচার-আচরণ কারো কাছে বিরক্তিকর। মাঝে মধ্যে তার মধ্যে অন্যরকম ক্ষমতা ধরা পরে। তার আচরণও বেশ বিভ্রান্তিকর। আর এই বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ। সে মানুষ কে হতবাক করে রাখতে পছন্দ করে। আলুতালু টাইপের এই চরিত্র টা বেশ পছন্দের।
ধরন-উপন্যাস
পৃষ্ঠা-৮৮
মূল্য-১২০
অন্যপ্রকাশ প্রকাশনা
......
হিমু রিমান্ডে, এর মানে কি..! হিমু কে কি রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে..? কিন্তু কেন..? পাঠকের মতে কি হিমু কখনো এমন কিছু করতে পারে, যাতে সে রিমান্ডে যাবে..? আমি ভয় পাচ্ছি! রিমান্ডে গেলে তো মানুষ কে কতো শাস্তি দেওয়া হয়!
রিমান্ড এমন একটি অবস্থা যেখানে বিশেষ কোন আসামীকে শেষ পর্যায়ে তার অপরাধ স্বীকার করারর জন্য নেওয়া হয়।হিমু কে কি সেই রকম কিছু করা হবে..!
বুঝতে পারছি না। পৃষ্ঠার চিত্রে দেখা যাচ্ছে।
হিমুকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।তার অন্যায় টা কি তা পরিষ্কার নয় এখনো আমার কাছে। হিমুর প্রশ্ন কর্তা বেশ অমায়িক লোক। দেখতে বেশ প্রাইভেট কলেজের বাংলা স্যার টাইপের। তবে তার কাপড় চোপর বেশ দামি। সে প্রশ্ন করছে -
-নাম কী
-হিমু
-ভালো নাম
-হিমালয়
এইটাইপ কিছু।হিমুর রিমান্ড সম্পর্কে ধারনা ছিল আসামীকে যে ঘরে রাখা হয় তা চোরকুঠুরি টাইপের ঘর হয়, সে ঘরে দরজা জানালা কিছু থাকে না। কিন্তু হিমুর অবস্থা তার থেকে অনেক ভালো। হিমুর প্রশ্নকর্তার নাম কবীর। যখন হিমু বুঝল তার প্রশ্নকর্তার নাম কবীর, তখন হিমুও তাকে কবীর ভাই বলে ডাক দিয়ে এক কাপ চা খেতে চাইলো ।কবীর সাহেব অবাক হলেও হিমুকে চা খাওয়াতে রাজি হয়।কিন্তু তাকে সব ঠিকঠাক উত্তর দিতে হবে। হিমু কতদূর উত্তর দিছিলো তা পাঠক বইয়ে খুজবেন।
হিমুর ফুফা হিমু কে একটা চিঠি লিখেছে। যদিও চিঠি লেখার মতো সে তত গুরুত্বপূর্ণ না। কিন্তু এটা খুব প্রয়োজনীয় চিঠি। শুধু চিঠি না ওতে হুমকি পর্যন্ত দেওয়া আছে।
এর পরের গল্প আরো অসাধারণ! কেন না হিমু এখন বিদ্যাসাগর এর মতো স্ট্রিট ল্যাম্পের আলোয় পড়াশোনা করছে। কিন্তু এটা একটু ভিন্নতর। তা হলো সে একজন কে নিয়ে গবেষনা করছে। সে খুব বিখ্যাত ব্যক্তি।
এর কিছু পরেই হিমু কে আবার তার ফুফার বাসায় দেখা যাবে।ফুফা তাকে আদর করে কয়েক দিন থাকতে বলবেন। হিমু একটা সানগ্লাস পড়েছে। তার না , এটা বাদলের। রঙিন পৃথিবী দেখতে তার বেশ ভালই লাগছে।একটা লেজকাটা কুকুর হঠাৎ তার পিছু নেয়। সে এই কুকুরের নাম দেয় টাইগার।
এরকম হাজারো উদ্ভট কাজের কাজী হলেন আমাদের হিমালয় ওরফে হিমু। তবে সে যাই করে না কেন পাঠক হিসেবে আমারা সবি গোগ্রাসে গিলি। সব কিছুই ভালো লাগে। তার গল্প গুলোর আকর্ষন যেনো কমেই না।
হিমু কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় চরিত্র। তার পোশাক, আচার-আচরণ কারো কাছে বিরক্তিকর। মাঝে মধ্যে তার মধ্যে অন্যরকম ক্ষমতা ধরা পরে। তার আচরণও বেশ বিভ্রান্তিকর। আর এই বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ। সে মানুষ কে হতবাক করে রাখতে পছন্দ করে। আলুতালু টাইপের এই চরিত্র টা বেশ পছন্দের।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন